এইচ আই ভি – এইডস এর অপর নাম মৃত্যু। কারন, এই রোগের ঔষুধ এখনো বাজারে আসে নাই।এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ। সকলে স্কুল জীবনে এই রোগ সম্পর্কে পড়েছি।এবং এই এইচআইভি কিভাবে ছড়ায় এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে পড়েছি।আমাদের সকলের সাবধান হওয়া উচিৎ। কারন,এই রোগ কারো দেহে গেলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নস্ট হয়ে যাবে। এবং ধীরে ধীরে সে মৃত্যুর দিকে ঝুকে পড়বে।এবং এক সময় সে মারা যাবে।বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ও থানায় লোকদের মাঝে এই রোগ ছড়িয়ে রয়েছে। আমাদের উচিৎ, এইডস সম্পর্কে ধারনা নিয়ে আমাদের সাবধান থাকা।
আমাদের সিরাজগঞ্জ জেলা সরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ব্যাপকহারে এইচআইভি রোগী শনাক্ত হচ্ছে।তবে বেশির ভাগ ই সুচ দিয়ে যে নেশা করে সে সকল রোগী। একজন নেশা করার পর সে সুচ আবার অন্যজন ব্যাবহার করে এবং এ কারনে এই রোগ সিরাজগঞ্জ নয় আরো অনেক জায়গায় বেশি ছড়াচ্ছে।একজন এইচআইভি রোগী সে বুঝতে পারে না যে তার শরীরে এ রোগ আছে। এইচআইভি ভাইরাস একজন মানুষের শরীরে ১০-২০ বছর বেচে থাকতে পারে।এইচআইভি রোগ সম্পর্কে অনেক লোকদেরদ ধারনা কম,আমাদের সকলের উচিৎ এ রোগ সম্পর্কে লোকদের ধারনা দেয়া।অনৈতিক শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন,আক্রান্ত মায়ের বুকের দুধ শিশু পান করলে,আক্রান্ত রোগীর দেহে থেকে রক্ত নিয়ে অন্য জনের দেহে রক্ত দিলে। এসকল কারনে এই ভাইরাস ছড়ায়।এছাড়া ও আরো কিছু কারনে এই ভাইরাস ছড়ায়,আমরা যখন সেলুনে চুল কাটাইতে যাই।তখন সেলুন এর লোক এক ই ব্লেড ২-৩ জন ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে৷ কারন আক্রান্ত লোকের রক্ত ব্লেড এর সাথে লেগে থাকলে সুস্থ ব্যাক্তির দেহে কোনো ভাবে রক্ত গেলে সে সুস্থ মানুষ আক্রান্ত হবে।বিশেষ করে যারা লেখা পড়া করে নাই,তাদের এই রোগ সম্পর্কে ধারনা নাই।এজন্য বিজ্ঞাপন বেশি বেশি প্রচার করলে আমার মনে হয় অনেকে সাবধান হবে।এইচআইভি ভাইরাস থেকে এইডস রোগ হয়।এইডস রোগ হতে অনেক সময় লাগে,এবং এই রোগ হলে নিশ্চিত মৃত্যু হবে।আমরা যারা এরকম রোগ হয় এমন কাজ করছি তাহলে দ্রুত ক্লিনিকে গিয়ে পরিক্ষা করে নেয়া উচিৎ।এ রোগে আক্রান্ত হলে মানুষের ওজন ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এবং তার শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধে।এবং ধীরে ধীরে সে মৃত্যুর দিকে ঝুঁকে পড়ে। আমাদের বাংলাদেশের আনাছে-কানাছে এইচআইভি রোগী ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অনেক অনেক লোক এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।এ রোগের কোনো ঔষুধ নেই।তবে যে আক্রান্ত হবে তার ভেঙ্গে পড়ার কিছু নেই। নিয়মিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে সে অনেক দিন বাচবে।রক্ত কারো শরীরে প্রবেশ করানোর আগে সে রক্ত ভালভাবে পরিক্ষা করে নেয়া উচিৎ।কারন,সে রক্তে এইচ আই ভি ভাইরাস থাকলে সে রক্ত গ্রহণকারী ও আক্রান্ত হবে। অনেকে আছে এইচ আই ভি আক্রান্ত রোগের কাছে আসতে ভয় করে। আসলে এই রোগ তো সোয়াচে নয়।আমাদের সাবধান থাকতে হবে,যাতে এই রোগটি আক্রান্ত ব্যাক্তির থেকে অন্য কারো দেহে না ছড়ায়।শুরুর প্রথমে এই ভাইরাস বাংলাদেশে ছিল না,অন্যদেশ থেকে এই রোগ বাংলাদেশে এসেছে।যেহেতু এই রোগের কোনো প্রতিশেধক নেই,তাই সকলের উচিৎ এই রোগ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা।
মাদকের মাধ্যামে এই রোগ ভাইরাস বতমানে বেশি ছড়িয়ে যাচ্ছে।এছাড়া অনৈনৈতিক শাররীক সম্পর্ক এর কারনে ও এই রোগ বেশি ছড়াচ্ছে৷ আমাদের সকলের সাবধান হতে হবে।কারন,যে রোগ হলে নিশ্চিত মৃত্যু সে রোগ সম্পর্কে সাবধান হওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
আজকে এপযন্ত, আবারো দেখা হবে নতুন কোনো আপডেট নিয়ে।
ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
যেকোন প্রয়োজনে,
ফেসবুকে আমিঃ-
- ধন্যবাদ।
The post এইচ আই ভি-এইডস নিশ্চিত মৃত্যু মহামারি ভাইরাস সম্পর্কে সকলের বেশি সচেতন হওয়া উচিৎ। appeared first on Trickbd.com.
from Trickbd.com https://ift.tt/skbrGWZ
via IFTTT
Comments
Post a Comment